1. admin@nayaalo.com : Ashrafhabib :
  2. nayaalo.com@gmail.com : News Desk : News Desk
মামুনুল হকের বিয়ে বৈধ ছিল,সাক্ষ্যতে ঝর্নার ছেলে আব্দুর রহমান। অনলাইন - Nayaalo
শিরোনাম
ভৈরবে দুই মাসব্যাপী ভ্রাম্যমাণ কম্পিউটার প্রশিক্ষণের প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ ভৈরবে মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি গঠন হালিম সভাপতি রাজু সম্পাদক সাংবাদিকরা কারো বন্ধু না!-আশরাফুল আলম ২৬ জনকে ফাঁসি দেওয়া জল্লাদ শাহজাহানের মুক্তি! নিসচা’র কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম‍্যান সৈয়দ এহসানুল হক কামালের মৃত্যুতে নিসচা ভৈরব শাখার দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। মামুনুল হকের বিয়ে বৈধ ছিল,সাক্ষ্যতে ঝর্নার ছেলে আব্দুর রহমান। অনলাইন পল্লি মায়ের বিদ্যুৎ-আলী জামশেদ বাবা তোমায় মনে পড়ে-আলী জামশেদ বাংলাদেশের প্রথম ধনী ব্যক্তি শিল্পপতি জহুরুল ইসলাম। রেনেসাঁ অভিনয় শিল্পী সংঘের সভাপতি শামসুল হক বাদল ও সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম।

মামুনুল হকের বিয়ে বৈধ ছিল,সাক্ষ্যতে ঝর্নার ছেলে আব্দুর রহমান। অনলাইন

  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৬ জুন, ২০২৩
  • ২৫ জন দেখেছেন

অনলাইন ডেস্ক:

হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় আরও দুই জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে মামলার বাদীর ছেলে আব্দুর রহমান ও সোনারগাঁওয়ের সাংবাদিক এনামুল হক বিদ্যুতের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
সম্পন্ন হয়েছে।

মামুনুল হকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট একেএম ওমর ফারুক নয়ন জানান, সাক্ষী আব্দুর রহমান বলেছে তার বাবার সঙ্গে তার মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

এরপর তার মা মামুনুল হককে বৈধভাবে বিয়ে করেন। এতে করে স্পষ্টভাবে প্রমাণ হয় মামুনুল নির্দোষ। এ মামলা থেকে তিনি খালাস পাবেন। আব্দুর রহমান সাক্ষী দেওয়ার পর আদালতে তার নিরাপত্তা চেয়েছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) রকিবুদ্দিন আহমেদ (রকিব) চৌধুরী বলেন, বাদী জান্নাত আরা ঝর্নার ছেলে আব্দুর রহমান ও প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী সাংবাদিক এনামুল হক বিদ্যুৎ সাক্ষীতে বলেছে মামুনুল হক বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জান্নাত আরা ঝর্ণাকে হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করেছে। পরবর্তী সাক্ষীর জন্য আগামী ৮ আগস্ট দিন ধার্য করেছে আদালত।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়েছিল মামুনুল হককে। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে তাকে আবার কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। একইসঙ্গে আদালতপাড়াজুড়ে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে তাকে আবার কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়।

২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর প্রথম দফায় মামুনুল হকের উপস্থিতিতে কথিত দ্বিতীয় স্ত্রীর সাক্ষ্য নেন আদালত। একই সঙ্গে ওই বছরের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে করা ধর্ষণ মামলায় বিচার কাজ শুরুর আদেশ দেওয়া হয়।

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান।

এ ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এ সময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে। এরপর গত ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মামুনুল হককে। পরে এই ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁও থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Comments are closed.

এ জাতীয় আরো খবর...
© All rights reserved © 2022 নায়াআলো ডটকম
Developed By HM.SHAMSUDDIN