1. admin@nayaalo.com : Ashrafhabib :
  2. nayaalo.com@gmail.com : News Desk : News Desk
ভৈরব-কুলিয়ারচরে নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা - Nayaalo
শিরোনাম
রেনেসাঁ অভিনয় শিল্পী সংঘের সভাপতি শামসুল হক বাদল ও সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম। ভৈরবে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ইউপি ভবন ও স্থানদাতার নাম ফলক ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগে এলাকাবাসীর ক্ষোভ প্রকাশ! উচ্চাঙ্গ সংগীতে জেলায় শ্রেষ্ঠ হয়েছেন প্রেমী দেব। ভৈরবে নিরাপদ সড়ক সপ্তাহ উপলক্ষে পৌর মেয়রের সাথে মতবিনিময়। ভৈরবে সড়ক সপ্তাহ পালন উপলক্ষে শিক্ষার্থী সমাবেশ। সফল ব্যবসায়ী হিসেবে সব মহলে প্রশংসিত কুমিল্লার কৃতি সন্তান শাহাদাত হোসেন ভৈরব-কুলিয়ারচর-৬ আসন হাতপাখা মনোনীত প্রার্থী হাজী মুসা খাঁন এর বাবার ইন্তেকাল! গ্রামে গ্রামে ঘুরে সাধারণ মানুষের কথা শুনতে চাই:নাজমুল হাসান পাপন এমপি নিকলীতে প্রাথমিক শিক্ষা রসাতলে, গেইট আটকে চলছে গরুর হাট! প্রকাশ্য সভায় সাংবাদিককে চাঁদাবাজির মামলায় আসামী করার হুমকি!

ভৈরব-কুলিয়ারচরে নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১২ জুন, ২০২২
  • ৮৫ জন দেখেছেন

 

মোঃ ছাবির উদ্দিন রাজু বিশেষ প্রতিনিধিঃ

নদীমাতৃক দেশ বাংলাদেশ। আবহমান বাংলার প্রধান বাহক নৌকা। বর্ষা এলেই গ্রামগঞ্জে বেড়ে যায় নৌকার কদর। এ গ্রাম থেকে ঐ গ্রামে যাতায়াত, মাছ ধরা, গোখাদ্য সংগ্রহ, বিভিন্ন এলাকায় খেয়া পারাপারের জন্য নৌকা অতি জরুরি বাহন হিসেবে প্রতিটি গ্রামে নিত্যপ্রয়োজনীয় বাহন হিসেবে পরিগণিত।

বর্তমানে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে কারিগররা ছোট-বড় কুশা ও ডিঙি নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। দিন-রাত নৌকা তৈরি করেও চাহিদা মেটাতে পারছে না তারা। সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার আকবর নগর, শিমুলকান্দি, শ্রীনগর, কালিকাপ্রসাদসহ শহরের বিভিন্ন স্হানে নৌকা তৈরির কাজ চলছে। পার্শ্ববর্তী উপজেলার ছয়সুতি বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন হাইওয়ে রোডের পার্শে ১৫ থেকে ২০ জন কারীগর ও মহাজন রয়েছে, এ ছাড়াও আমাদের পার্শ্ববর্তী উপজেলা গুলিতে নৌকা তৈরীর খবর পাওয়াগেছে,

নৌকা তৈরির কারিগর গোরআঙ্গুর বলেন, একটি কুশা নৌকা তৈরি করে দৈনিক একজন কারিগর ৭০০-৮০০ টাকা আয় করেন। অন্যদিকে একটি বড় ডিঙি নৌকা তৈরি করতে দুই জন মিস্ত্রির দুই/তিন দিন সময় লাগে। এতে ২-৩ হাজার টাকা মজুরি পাওয়া যায়।

নৌকা তৈরীর মহাজন বলেন, আগে কাঠ দাম ছিল কম এবং কারিগরের মজুরি ছিল মাত্র ৩০০ টাকা। আর এখন মালের দাম এবং মজুরি বেড়েছে। তা ছাড়া ক্রেতা কমার কারণে বেচা-বিক্রি কম। এখন বিভিন্ন এলাকায় রাস্তা এবং হাউজিং কোম্পানি বালু ভরাট করার ফলে অনেক জায়গায় পানি না থাকার কারণে এখন আর নৌকার প্রয়োজন তেমন একটা হয় না। তাই ক্রেতাও অনেক কমে গেছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাদেকুর রহমান বলেন, ভৈরব আংশিক হাওরবেষ্টিত একটি উপজেলা। ফলে প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে নৌকার কদর বাড়ে। যারা নৌকা তৈরিতে জড়িত তারা খুবই দরিদ্র। তারা আমাদের কাছে এলে উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। একই সঙ্গে ঋণের ব্যবস্থা করতে সহযোগিতা করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর...
© All rights reserved © 2022 নায়াআলো ডটকম
Developed By HM.SHAMSUDDIN