1. admin@nayaalo.com : Ashrafhabib :
  2. nayaalo.com@gmail.com : News Desk : News Desk
ভৈরব-কুলিয়ারচরে নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা - Nayaalo
শিরোনাম
ভৈরবে বর্ণাঢ্য আনন্দ আয়োজনে নিরাপদ সড়ক চাই এর ৩০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন জাতীয় পার্টি থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছেন সাংবাদিক ও অভিনেতা শামীম আহমেদ। ভৈরব থানায় নবযোগদানকৃত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম। শুভ জন্মদিন সাংবাদিক তরুণ লেখক সোহানুর রহমান সোহান ভৈরবের বি.এন.পির ৫ শীর্ষ নেতা সিলেট থেকে গ্রেফতার!! ভৈরবে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন। ভৈরবে সাংবাদিক সহ বিএনপির পাঁচ নেতাকর্মী আটক,আগামীকাল হরতাল! ভৈরব-কুলিয়ারচর-৬ আসনের বি.এন.পির মো. শরীফুল আলম গ্রেফতার! আজ সাংবাদিক, মডেল ও অভিনেতা আশরাফুল আলম এর জন্মদিন। ভৈরবে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা।

ভৈরব-কুলিয়ারচরে নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১২ জুন, ২০২২
  • ১১৭ জন দেখেছেন

 

মোঃ ছাবির উদ্দিন রাজু বিশেষ প্রতিনিধিঃ

নদীমাতৃক দেশ বাংলাদেশ। আবহমান বাংলার প্রধান বাহক নৌকা। বর্ষা এলেই গ্রামগঞ্জে বেড়ে যায় নৌকার কদর। এ গ্রাম থেকে ঐ গ্রামে যাতায়াত, মাছ ধরা, গোখাদ্য সংগ্রহ, বিভিন্ন এলাকায় খেয়া পারাপারের জন্য নৌকা অতি জরুরি বাহন হিসেবে প্রতিটি গ্রামে নিত্যপ্রয়োজনীয় বাহন হিসেবে পরিগণিত।

বর্তমানে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে কারিগররা ছোট-বড় কুশা ও ডিঙি নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। দিন-রাত নৌকা তৈরি করেও চাহিদা মেটাতে পারছে না তারা। সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার আকবর নগর, শিমুলকান্দি, শ্রীনগর, কালিকাপ্রসাদসহ শহরের বিভিন্ন স্হানে নৌকা তৈরির কাজ চলছে। পার্শ্ববর্তী উপজেলার ছয়সুতি বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন হাইওয়ে রোডের পার্শে ১৫ থেকে ২০ জন কারীগর ও মহাজন রয়েছে, এ ছাড়াও আমাদের পার্শ্ববর্তী উপজেলা গুলিতে নৌকা তৈরীর খবর পাওয়াগেছে,

নৌকা তৈরির কারিগর গোরআঙ্গুর বলেন, একটি কুশা নৌকা তৈরি করে দৈনিক একজন কারিগর ৭০০-৮০০ টাকা আয় করেন। অন্যদিকে একটি বড় ডিঙি নৌকা তৈরি করতে দুই জন মিস্ত্রির দুই/তিন দিন সময় লাগে। এতে ২-৩ হাজার টাকা মজুরি পাওয়া যায়।

নৌকা তৈরীর মহাজন বলেন, আগে কাঠ দাম ছিল কম এবং কারিগরের মজুরি ছিল মাত্র ৩০০ টাকা। আর এখন মালের দাম এবং মজুরি বেড়েছে। তা ছাড়া ক্রেতা কমার কারণে বেচা-বিক্রি কম। এখন বিভিন্ন এলাকায় রাস্তা এবং হাউজিং কোম্পানি বালু ভরাট করার ফলে অনেক জায়গায় পানি না থাকার কারণে এখন আর নৌকার প্রয়োজন তেমন একটা হয় না। তাই ক্রেতাও অনেক কমে গেছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাদেকুর রহমান বলেন, ভৈরব আংশিক হাওরবেষ্টিত একটি উপজেলা। ফলে প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে নৌকার কদর বাড়ে। যারা নৌকা তৈরিতে জড়িত তারা খুবই দরিদ্র। তারা আমাদের কাছে এলে উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। একই সঙ্গে ঋণের ব্যবস্থা করতে সহযোগিতা করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর...
© All rights reserved © 2022 নায়াআলো ডটকম
Developed By HM.SHAMSUDDIN